Thursday |
প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা বাতিল করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, আমরা চাই প্রাথমিক সমাপনী একটি হবে, আর তা অষ্টম শ্রেণিতে। অষ্টম শ্রেণির পরীক্ষা শেষে আমরা শিক্ষার্থীদের সনদ দেব।
মন্ত্রী মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের একথা বলেন।
তিনি বলেন, সবার বিবেচনায় এটা আসবে যে, প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা একটাই থাকার কথা। আমরাও সেই বিবেচনা করব, প্রাথমিক সমাপনী একটাই হবে।
২০০৯ সালে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তে পঞ্চম শ্রেণিতে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (পিইসি) প্রচলন শুরু হয়। অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজন করা হয় জেএসসি পরীক্ষা।
পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক সমাপনী বাতিল হওয়া প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরো বলেন, যেহেতু মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত হয়েছিল তাই উভয় মন্ত্রণালয়ের (শিক্ষা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা) একটি মতামত সেখানে (মন্ত্রিসভায়) যাবে। সমাপনী একটা না দুটো হবে- মন্ত্রিসভা সেই সিদ্ধান্ত দেবে। তবে আমরা চাইব যে প্রাথমিকে যেন একটা সমাপনী পরীক্ষাই থাকে।
নতুন প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (অষ্টম শ্রেণির) নাম কী হবে, সেটা সরকারের বিবেচনার জন্য মন্ত্রণালয় মতামত পাঠাবে। পিএসসি বা অন্য নামে হতে পারে, এটা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি, শিগগিরই এসব বিষয়ে মতামত মন্ত্রিসভায় পাঠানো হবে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত উন্নীত করে গত ১৮ মে তা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ন্যস্ত করে সরকার।
চলতি বছর পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সমাপনী পরীক্ষা হবে কি না- এ প্রশ্নে তিনি বলেন, চেষ্টা করছি কত দ্রুত এটা (একটি সমাপনী পরীক্ষা রাখার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত) করতে পারি। এখনও ছয় মাস সময় আছে। এ বছরই যেন বাস্তবায়ন করতে পারি সেই চেষ্টা করব। এখন থেকে প্রস্তুতি নিলে এটা বাস্তবায়ন করতে পারব।
এবারের প্রাথমিক সমাপনীর বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত না হলে ক্ষুদে শিক্ষার্থীরা অনিশ্চয়তায় পড়ার কথা মন্ত্রীকে বলা হলে তিনি বলেন, ক্লাস ফাইভের পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, কিন্তু সেই পরীক্ষা না হলে তো কোনো ক্ষতি নেই, ভালো হয়ে তৈরি তো হবে।
পঞ্চম শ্রেণির সমাপনী পরীক্ষা বিলুপ্ত করে প্রাথমিক সমাপনী অষ্টম শ্রেণিতে নেয়া হলেও তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন শিক্ষা বোর্ডগুলোর মাধ্যমেই নেয়া হবে বলেও জানান প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান।
প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা বাতিল করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, আমরা চাই প্রাথমিক সমাপনী একটি হবে, আর তা অষ্টম শ্রেণিতে। অষ্টম শ্রেণির পরীক্ষা শেষে আমরা শিক্ষার্থীদের সনদ দেব।
মন্ত্রী মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের একথা বলেন।
তিনি বলেন, সবার বিবেচনায় এটা আসবে যে, প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা একটাই থাকার কথা। আমরাও সেই বিবেচনা করব, প্রাথমিক সমাপনী একটাই হবে।
২০০৯ সালে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তে পঞ্চম শ্রেণিতে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (পিইসি) প্রচলন শুরু হয়। অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজন করা হয় জেএসসি পরীক্ষা।
পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক সমাপনী বাতিল হওয়া প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরো বলেন, যেহেতু মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত হয়েছিল তাই উভয় মন্ত্রণালয়ের (শিক্ষা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা) একটি মতামত সেখানে (মন্ত্রিসভায়) যাবে। সমাপনী একটা না দুটো হবে- মন্ত্রিসভা সেই সিদ্ধান্ত দেবে। তবে আমরা চাইব যে প্রাথমিকে যেন একটা সমাপনী পরীক্ষাই থাকে।
নতুন প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (অষ্টম শ্রেণির) নাম কী হবে, সেটা সরকারের বিবেচনার জন্য মন্ত্রণালয় মতামত পাঠাবে। পিএসসি বা অন্য নামে হতে পারে, এটা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি, শিগগিরই এসব বিষয়ে মতামত মন্ত্রিসভায় পাঠানো হবে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত উন্নীত করে গত ১৮ মে তা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ন্যস্ত করে সরকার।
চলতি বছর পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সমাপনী পরীক্ষা হবে কি না- এ প্রশ্নে তিনি বলেন, চেষ্টা করছি কত দ্রুত এটা (একটি সমাপনী পরীক্ষা রাখার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত) করতে পারি। এখনও ছয় মাস সময় আছে। এ বছরই যেন বাস্তবায়ন করতে পারি সেই চেষ্টা করব। এখন থেকে প্রস্তুতি নিলে এটা বাস্তবায়ন করতে পারব।
এবারের প্রাথমিক সমাপনীর বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত না হলে ক্ষুদে শিক্ষার্থীরা অনিশ্চয়তায় পড়ার কথা মন্ত্রীকে বলা হলে তিনি বলেন, ক্লাস ফাইভের পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, কিন্তু সেই পরীক্ষা না হলে তো কোনো ক্ষতি নেই, ভালো হয়ে তৈরি তো হবে।
পঞ্চম শ্রেণির সমাপনী পরীক্ষা বিলুপ্ত করে প্রাথমিক সমাপনী অষ্টম শ্রেণিতে নেয়া হলেও তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন শিক্ষা বোর্ডগুলোর মাধ্যমেই নেয়া হবে বলেও জানান প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান।
প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা বাতিল করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, আমরা চাই প্রাথমিক সমাপনী একটি হবে, আর তা অষ্টম শ্রেণিতে। অষ্টম শ্রেণির পরীক্ষা শেষে আমরা শিক্ষার্থীদের সনদ দেব।
মন্ত্রী মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের একথা বলেন।
তিনি বলেন, সবার বিবেচনায় এটা আসবে যে, প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা একটাই থাকার কথা। আমরাও সেই বিবেচনা করব, প্রাথমিক সমাপনী একটাই হবে।
২০০৯ সালে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তে পঞ্চম শ্রেণিতে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (পিইসি) প্রচলন শুরু হয়। অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজন করা হয় জেএসসি পরীক্ষা।
পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক সমাপনী বাতিল হওয়া প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরো বলেন, যেহেতু মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত হয়েছিল তাই উভয় মন্ত্রণালয়ের (শিক্ষা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা) একটি মতামত সেখানে (মন্ত্রিসভায়) যাবে। সমাপনী একটা না দুটো হবে- মন্ত্রিসভা সেই সিদ্ধান্ত দেবে। তবে আমরা চাইব যে প্রাথমিকে যেন একটা সমাপনী পরীক্ষাই থাকে।
নতুন প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (অষ্টম শ্রেণির) নাম কী হবে, সেটা সরকারের বিবেচনার জন্য মন্ত্রণালয় মতামত পাঠাবে। পিএসসি বা অন্য নামে হতে পারে, এটা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি, শিগগিরই এসব বিষয়ে মতামত মন্ত্রিসভায় পাঠানো হবে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত উন্নীত করে গত ১৮ মে তা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ন্যস্ত করে সরকার।
চলতি বছর পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সমাপনী পরীক্ষা হবে কি না- এ প্রশ্নে তিনি বলেন, চেষ্টা করছি কত দ্রুত এটা (একটি সমাপনী পরীক্ষা রাখার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত) করতে পারি। এখনও ছয় মাস সময় আছে। এ বছরই যেন বাস্তবায়ন করতে পারি সেই চেষ্টা করব। এখন থেকে প্রস্তুতি নিলে এটা বাস্তবায়ন করতে পারব।
এবারের প্রাথমিক সমাপনীর বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত না হলে ক্ষুদে শিক্ষার্থীরা অনিশ্চয়তায় পড়ার কথা মন্ত্রীকে বলা হলে তিনি বলেন, ক্লাস ফাইভের পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, কিন্তু সেই পরীক্ষা না হলে তো কোনো ক্ষতি নেই, ভালো হয়ে তৈরি তো হবে।
পঞ্চম শ্রেণির সমাপনী পরীক্ষা বিলুপ্ত করে প্রাথমিক সমাপনী অষ্টম শ্রেণিতে নেয়া হলেও তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন শিক্ষা বোর্ডগুলোর মাধ্যমেই নেয়া হবে বলেও জানান প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান।
প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা বাতিল করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, আমরা চাই প্রাথমিক সমাপনী একটি হবে, আর তা অষ্টম শ্রেণিতে। অষ্টম শ্রেণির পরীক্ষা শেষে আমরা শিক্ষার্থীদের সনদ দেব।
মন্ত্রী মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের একথা বলেন।
তিনি বলেন, সবার বিবেচনায় এটা আসবে যে, প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা একটাই থাকার কথা। আমরাও সেই বিবেচনা করব, প্রাথমিক সমাপনী একটাই হবে।
২০০৯ সালে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তে পঞ্চম শ্রেণিতে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (পিইসি) প্রচলন শুরু হয়। অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজন করা হয় জেএসসি পরীক্ষা।
পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক সমাপনী বাতিল হওয়া প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরো বলেন, যেহেতু মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত হয়েছিল তাই উভয় মন্ত্রণালয়ের (শিক্ষা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা) একটি মতামত সেখানে (মন্ত্রিসভায়) যাবে। সমাপনী একটা না দুটো হবে- মন্ত্রিসভা সেই সিদ্ধান্ত দেবে। তবে আমরা চাইব যে প্রাথমিকে যেন একটা সমাপনী পরীক্ষাই থাকে।
নতুন প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (অষ্টম শ্রেণির) নাম কী হবে, সেটা সরকারের বিবেচনার জন্য মন্ত্রণালয় মতামত পাঠাবে। পিএসসি বা অন্য নামে হতে পারে, এটা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি, শিগগিরই এসব বিষয়ে মতামত মন্ত্রিসভায় পাঠানো হবে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত উন্নীত করে গত ১৮ মে তা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ন্যস্ত করে সরকার।
চলতি বছর পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সমাপনী পরীক্ষা হবে কি না- এ প্রশ্নে তিনি বলেন, চেষ্টা করছি কত দ্রুত এটা (একটি সমাপনী পরীক্ষা রাখার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত) করতে পারি। এখনও ছয় মাস সময় আছে। এ বছরই যেন বাস্তবায়ন করতে পারি সেই চেষ্টা করব। এখন থেকে প্রস্তুতি নিলে এটা বাস্তবায়ন করতে পারব।
এবারের প্রাথমিক সমাপনীর বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত না হলে ক্ষুদে শিক্ষার্থীরা অনিশ্চয়তায় পড়ার কথা মন্ত্রীকে বলা হলে তিনি বলেন, ক্লাস ফাইভের পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, কিন্তু সেই পরীক্ষা না হলে তো কোনো ক্ষতি নেই, ভালো হয়ে তৈরি তো হবে।
পঞ্চম শ্রেণির সমাপনী পরীক্ষা বিলুপ্ত করে প্রাথমিক সমাপনী অষ্টম শ্রেণিতে নেয়া হলেও তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন শিক্ষা বোর্ডগুলোর মাধ্যমেই নেয়া হবে বলেও জানান প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান।
প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা বাতিল করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, আমরা চাই প্রাথমিক সমাপনী একটি হবে, আর তা অষ্টম শ্রেণিতে। অষ্টম শ্রেণির পরীক্ষা শেষে আমরা শিক্ষার্থীদের সনদ দেব।
মন্ত্রী মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের একথা বলেন।
তিনি বলেন, সবার বিবেচনায় এটা আসবে যে, প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা একটাই থাকার কথা। আমরাও সেই বিবেচনা করব, প্রাথমিক সমাপনী একটাই হবে।
২০০৯ সালে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তে পঞ্চম শ্রেণিতে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (পিইসি) প্রচলন শুরু হয়। অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজন করা হয় জেএসসি পরীক্ষা।
পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক সমাপনী বাতিল হওয়া প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরো বলেন, যেহেতু মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত হয়েছিল তাই উভয় মন্ত্রণালয়ের (শিক্ষা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা) একটি মতামত সেখানে (মন্ত্রিসভায়) যাবে। সমাপনী একটা না দুটো হবে- মন্ত্রিসভা সেই সিদ্ধান্ত দেবে। তবে আমরা চাইব যে প্রাথমিকে যেন একটা সমাপনী পরীক্ষাই থাকে।
নতুন প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (অষ্টম শ্রেণির) নাম কী হবে, সেটা সরকারের বিবেচনার জন্য মন্ত্রণালয় মতামত পাঠাবে। পিএসসি বা অন্য নামে হতে পারে, এটা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি, শিগগিরই এসব বিষয়ে মতামত মন্ত্রিসভায় পাঠানো হবে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত উন্নীত করে গত ১৮ মে তা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ন্যস্ত করে সরকার।
চলতি বছর পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সমাপনী পরীক্ষা হবে কি না- এ প্রশ্নে তিনি বলেন, চেষ্টা করছি কত দ্রুত এটা (একটি সমাপনী পরীক্ষা রাখার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত) করতে পারি। এখনও ছয় মাস সময় আছে। এ বছরই যেন বাস্তবায়ন করতে পারি সেই চেষ্টা করব। এখন থেকে প্রস্তুতি নিলে এটা বাস্তবায়ন করতে পারব।
এবারের প্রাথমিক সমাপনীর বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত না হলে ক্ষুদে শিক্ষার্থীরা অনিশ্চয়তায় পড়ার কথা মন্ত্রীকে বলা হলে তিনি বলেন, ক্লাস ফাইভের পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, কিন্তু সেই পরীক্ষা না হলে তো কোনো ক্ষতি নেই, ভালো হয়ে তৈরি তো হবে।
পঞ্চম শ্রেণির সমাপনী পরীক্ষা বিলুপ্ত করে প্রাথমিক সমাপনী অষ্টম শ্রেণিতে নেয়া হলেও তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন শিক্ষা বোর্ডগুলোর মাধ্যমেই নেয়া হবে বলেও জানান প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান।
প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা বাতিল করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, আমরা চাই প্রাথমিক সমাপনী একটি হবে, আর তা অষ্টম শ্রেণিতে। অষ্টম শ্রেণির পরীক্ষা শেষে আমরা শিক্ষার্থীদের সনদ দেব।
মন্ত্রী মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের একথা বলেন।
তিনি বলেন, সবার বিবেচনায় এটা আসবে যে, প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা একটাই থাকার কথা। আমরাও সেই বিবেচনা করব, প্রাথমিক সমাপনী একটাই হবে।
২০০৯ সালে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তে পঞ্চম শ্রেণিতে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (পিইসি) প্রচলন শুরু হয়। অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজন করা হয় জেএসসি পরীক্ষা।
পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক সমাপনী বাতিল হওয়া প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরো বলেন, যেহেতু মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত হয়েছিল তাই উভয় মন্ত্রণালয়ের (শিক্ষা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা) একটি মতামত সেখানে (মন্ত্রিসভায়) যাবে। সমাপনী একটা না দুটো হবে- মন্ত্রিসভা সেই সিদ্ধান্ত দেবে। তবে আমরা চাইব যে প্রাথমিকে যেন একটা সমাপনী পরীক্ষাই থাকে।
নতুন প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (অষ্টম শ্রেণির) নাম কী হবে, সেটা সরকারের বিবেচনার জন্য মন্ত্রণালয় মতামত পাঠাবে। পিএসসি বা অন্য নামে হতে পারে, এটা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি, শিগগিরই এসব বিষয়ে মতামত মন্ত্রিসভায় পাঠানো হবে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত উন্নীত করে গত ১৮ মে তা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ন্যস্ত করে সরকার।
চলতি বছর পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সমাপনী পরীক্ষা হবে কি না- এ প্রশ্নে তিনি বলেন, চেষ্টা করছি কত দ্রুত এটা (একটি সমাপনী পরীক্ষা রাখার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত) করতে পারি। এখনও ছয় মাস সময় আছে। এ বছরই যেন বাস্তবায়ন করতে পারি সেই চেষ্টা করব। এখন থেকে প্রস্তুতি নিলে এটা বাস্তবায়ন করতে পারব।
এবারের প্রাথমিক সমাপনীর বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত না হলে ক্ষুদে শিক্ষার্থীরা অনিশ্চয়তায় পড়ার কথা মন্ত্রীকে বলা হলে তিনি বলেন, ক্লাস ফাইভের পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, কিন্তু সেই পরীক্ষা না হলে তো কোনো ক্ষতি নেই, ভালো হয়ে তৈরি তো হবে।
পঞ্চম শ্রেণির সমাপনী পরীক্ষা বিলুপ্ত করে প্রাথমিক সমাপনী অষ্টম শ্রেণিতে নেয়া হলেও তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন শিক্ষা বোর্ডগুলোর মাধ্যমেই নেয়া হবে বলেও জানান প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান।
প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা বাতিল করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, আমরা চাই প্রাথমিক সমাপনী একটি হবে, আর তা অষ্টম শ্রেণিতে। অষ্টম শ্রেণির পরীক্ষা শেষে আমরা শিক্ষার্থীদের সনদ দেব।
মন্ত্রী মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের একথা বলেন।
তিনি বলেন, সবার বিবেচনায় এটা আসবে যে, প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা একটাই থাকার কথা। আমরাও সেই বিবেচনা করব, প্রাথমিক সমাপনী একটাই হবে।
২০০৯ সালে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তে পঞ্চম শ্রেণিতে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (পিইসি) প্রচলন শুরু হয়। অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজন করা হয় জেএসসি পরীক্ষা।
পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক সমাপনী বাতিল হওয়া প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরো বলেন, যেহেতু মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত হয়েছিল তাই উভয় মন্ত্রণালয়ের (শিক্ষা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা) একটি মতামত সেখানে (মন্ত্রিসভায়) যাবে। সমাপনী একটা না দুটো হবে- মন্ত্রিসভা সেই সিদ্ধান্ত দেবে। তবে আমরা চাইব যে প্রাথমিকে যেন একটা সমাপনী পরীক্ষাই থাকে।
নতুন প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (অষ্টম শ্রেণির) নাম কী হবে, সেটা সরকারের বিবেচনার জন্য মন্ত্রণালয় মতামত পাঠাবে। পিএসসি বা অন্য নামে হতে পারে, এটা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি, শিগগিরই এসব বিষয়ে মতামত মন্ত্রিসভায় পাঠানো হবে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত উন্নীত করে গত ১৮ মে তা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ন্যস্ত করে সরকার।
চলতি বছর পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সমাপনী পরীক্ষা হবে কি না- এ প্রশ্নে তিনি বলেন, চেষ্টা করছি কত দ্রুত এটা (একটি সমাপনী পরীক্ষা রাখার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত) করতে পারি। এখনও ছয় মাস সময় আছে। এ বছরই যেন বাস্তবায়ন করতে পারি সেই চেষ্টা করব। এখন থেকে প্রস্তুতি নিলে এটা বাস্তবায়ন করতে পারব।
এবারের প্রাথমিক সমাপনীর বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত না হলে ক্ষুদে শিক্ষার্থীরা অনিশ্চয়তায় পড়ার কথা মন্ত্রীকে বলা হলে তিনি বলেন, ক্লাস ফাইভের পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, কিন্তু সেই পরীক্ষা না হলে তো কোনো ক্ষতি নেই, ভালো হয়ে তৈরি তো হবে।
পঞ্চম শ্রেণির সমাপনী পরীক্ষা বিলুপ্ত করে প্রাথমিক সমাপনী অষ্টম শ্রেণিতে নেয়া হলেও তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন শিক্ষা বোর্ডগুলোর মাধ্যমেই নেয়া হবে বলেও জানান প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান।
প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা বাতিল করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, আমরা চাই প্রাথমিক সমাপনী একটি হবে, আর তা অষ্টম শ্রেণিতে। অষ্টম শ্রেণির পরীক্ষা শেষে আমরা শিক্ষার্থীদের সনদ দেব।
মন্ত্রী মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের একথা বলেন।
তিনি বলেন, সবার বিবেচনায় এটা আসবে যে, প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা একটাই থাকার কথা। আমরাও সেই বিবেচনা করব, প্রাথমিক সমাপনী একটাই হবে।
২০০৯ সালে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তে পঞ্চম শ্রেণিতে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (পিইসি) প্রচলন শুরু হয়। অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজন করা হয় জেএসসি পরীক্ষা।
পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক সমাপনী বাতিল হওয়া প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরো বলেন, যেহেতু মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত হয়েছিল তাই উভয় মন্ত্রণালয়ের (শিক্ষা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা) একটি মতামত সেখানে (মন্ত্রিসভায়) যাবে। সমাপনী একটা না দুটো হবে- মন্ত্রিসভা সেই সিদ্ধান্ত দেবে। তবে আমরা চাইব যে প্রাথমিকে যেন একটা সমাপনী পরীক্ষাই থাকে।
নতুন প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (অষ্টম শ্রেণির) নাম কী হবে, সেটা সরকারের বিবেচনার জন্য মন্ত্রণালয় মতামত পাঠাবে। পিএসসি বা অন্য নামে হতে পারে, এটা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি, শিগগিরই এসব বিষয়ে মতামত মন্ত্রিসভায় পাঠানো হবে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত উন্নীত করে গত ১৮ মে তা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ন্যস্ত করে সরকার।
চলতি বছর পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সমাপনী পরীক্ষা হবে কি না- এ প্রশ্নে তিনি বলেন, চেষ্টা করছি কত দ্রুত এটা (একটি সমাপনী পরীক্ষা রাখার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত) করতে পারি। এখনও ছয় মাস সময় আছে। এ বছরই যেন বাস্তবায়ন করতে পারি সেই চেষ্টা করব। এখন থেকে প্রস্তুতি নিলে এটা বাস্তবায়ন করতে পারব।
এবারের প্রাথমিক সমাপনীর বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত না হলে ক্ষুদে শিক্ষার্থীরা অনিশ্চয়তায় পড়ার কথা মন্ত্রীকে বলা হলে তিনি বলেন, ক্লাস ফাইভের পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, কিন্তু সেই পরীক্ষা না হলে তো কোনো ক্ষতি নেই, ভালো হয়ে তৈরি তো হবে।
পঞ্চম শ্রেণির সমাপনী পরীক্ষা বিলুপ্ত করে প্রাথমিক সমাপনী অষ্টম শ্রেণিতে নেয়া হলেও তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন শিক্ষা বোর্ডগুলোর মাধ্যমেই নেয়া হবে বলেও জানান প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান।
প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা বাতিল করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, আমরা চাই প্রাথমিক সমাপনী একটি হবে, আর তা অষ্টম শ্রেণিতে। অষ্টম শ্রেণির পরীক্ষা শেষে আমরা শিক্ষার্থীদের সনদ দেব।
মন্ত্রী মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের একথা বলেন।
তিনি বলেন, সবার বিবেচনায় এটা আসবে যে, প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা একটাই থাকার কথা। আমরাও সেই বিবেচনা করব, প্রাথমিক সমাপনী একটাই হবে।
২০০৯ সালে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তে পঞ্চম শ্রেণিতে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (পিইসি) প্রচলন শুরু হয়। অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজন করা হয় জেএসসি পরীক্ষা।
পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক সমাপনী বাতিল হওয়া প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরো বলেন, যেহেতু মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত হয়েছিল তাই উভয় মন্ত্রণালয়ের (শিক্ষা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা) একটি মতামত সেখানে (মন্ত্রিসভায়) যাবে। সমাপনী একটা না দুটো হবে- মন্ত্রিসভা সেই সিদ্ধান্ত দেবে। তবে আমরা চাইব যে প্রাথমিকে যেন একটা সমাপনী পরীক্ষাই থাকে।
নতুন প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (অষ্টম শ্রেণির) নাম কী হবে, সেটা সরকারের বিবেচনার জন্য মন্ত্রণালয় মতামত পাঠাবে। পিএসসি বা অন্য নামে হতে পারে, এটা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি, শিগগিরই এসব বিষয়ে মতামত মন্ত্রিসভায় পাঠানো হবে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত উন্নীত করে গত ১৮ মে তা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ন্যস্ত করে সরকার।
চলতি বছর পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সমাপনী পরীক্ষা হবে কি না- এ প্রশ্নে তিনি বলেন, চেষ্টা করছি কত দ্রুত এটা (একটি সমাপনী পরীক্ষা রাখার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত) করতে পারি। এখনও ছয় মাস সময় আছে। এ বছরই যেন বাস্তবায়ন করতে পারি সেই চেষ্টা করব। এখন থেকে প্রস্তুতি নিলে এটা বাস্তবায়ন করতে পারব।
এবারের প্রাথমিক সমাপনীর বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত না হলে ক্ষুদে শিক্ষার্থীরা অনিশ্চয়তায় পড়ার কথা মন্ত্রীকে বলা হলে তিনি বলেন, ক্লাস ফাইভের পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, কিন্তু সেই পরীক্ষা না হলে তো কোনো ক্ষতি নেই, ভালো হয়ে তৈরি তো হবে।
পঞ্চম শ্রেণির সমাপনী পরীক্ষা বিলুপ্ত করে প্রাথমিক সমাপনী অষ্টম শ্রেণিতে নেয়া হলেও তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন শিক্ষা বোর্ডগুলোর মাধ্যমেই নেয়া হবে বলেও জানান প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান।
প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা বাতিল করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, আমরা চাই প্রাথমিক সমাপনী একটি হবে, আর তা অষ্টম শ্রেণিতে। অষ্টম শ্রেণির পরীক্ষা শেষে আমরা শিক্ষার্থীদের সনদ দেব।
মন্ত্রী মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের একথা বলেন।
তিনি বলেন, সবার বিবেচনায় এটা আসবে যে, প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা একটাই থাকার কথা। আমরাও সেই বিবেচনা করব, প্রাথমিক সমাপনী একটাই হবে।
২০০৯ সালে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তে পঞ্চম শ্রেণিতে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (পিইসি) প্রচলন শুরু হয়। অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজন করা হয় জেএসসি পরীক্ষা।
পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক সমাপনী বাতিল হওয়া প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরো বলেন, যেহেতু মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত হয়েছিল তাই উভয় মন্ত্রণালয়ের (শিক্ষা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা) একটি মতামত সেখানে (মন্ত্রিসভায়) যাবে। সমাপনী একটা না দুটো হবে- মন্ত্রিসভা সেই সিদ্ধান্ত দেবে। তবে আমরা চাইব যে প্রাথমিকে যেন একটা সমাপনী পরীক্ষাই থাকে।
নতুন প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (অষ্টম শ্রেণির) নাম কী হবে, সেটা সরকারের বিবেচনার জন্য মন্ত্রণালয় মতামত পাঠাবে। পিএসসি বা অন্য নামে হতে পারে, এটা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি, শিগগিরই এসব বিষয়ে মতামত মন্ত্রিসভায় পাঠানো হবে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত উন্নীত করে গত ১৮ মে তা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ন্যস্ত করে সরকার।
চলতি বছর পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সমাপনী পরীক্ষা হবে কি না- এ প্রশ্নে তিনি বলেন, চেষ্টা করছি কত দ্রুত এটা (একটি সমাপনী পরীক্ষা রাখার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত) করতে পারি। এখনও ছয় মাস সময় আছে। এ বছরই যেন বাস্তবায়ন করতে পারি সেই চেষ্টা করব। এখন থেকে প্রস্তুতি নিলে এটা বাস্তবায়ন করতে পারব।
এবারের প্রাথমিক সমাপনীর বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত না হলে ক্ষুদে শিক্ষার্থীরা অনিশ্চয়তায় পড়ার কথা মন্ত্রীকে বলা হলে তিনি বলেন, ক্লাস ফাইভের পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, কিন্তু সেই পরীক্ষা না হলে তো কোনো ক্ষতি নেই, ভালো হয়ে তৈরি তো হবে।
পঞ্চম শ্রেণির সমাপনী পরীক্ষা বিলুপ্ত করে প্রাথমিক সমাপনী অষ্টম শ্রেণিতে নেয়া হলেও তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন শিক্ষা বোর্ডগুলোর মাধ্যমেই নেয়া হবে বলেও জানান প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান।
প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা বাতিল করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, আমরা চাই প্রাথমিক সমাপনী একটি হবে, আর তা অষ্টম শ্রেণিতে। অষ্টম শ্রেণির পরীক্ষা শেষে আমরা শিক্ষার্থীদের সনদ দেব।
মন্ত্রী মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের একথা বলেন।
তিনি বলেন, সবার বিবেচনায় এটা আসবে যে, প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা একটাই থাকার কথা। আমরাও সেই বিবেচনা করব, প্রাথমিক সমাপনী একটাই হবে।
২০০৯ সালে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তে পঞ্চম শ্রেণিতে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (পিইসি) প্রচলন শুরু হয়। অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজন করা হয় জেএসসি পরীক্ষা।
পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক সমাপনী বাতিল হওয়া প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরো বলেন, যেহেতু মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত হয়েছিল তাই উভয় মন্ত্রণালয়ের (শিক্ষা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা) একটি মতামত সেখানে (মন্ত্রিসভায়) যাবে। সমাপনী একটা না দুটো হবে- মন্ত্রিসভা সেই সিদ্ধান্ত দেবে। তবে আমরা চাইব যে প্রাথমিকে যেন একটা সমাপনী পরীক্ষাই থাকে।
নতুন প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার (অষ্টম শ্রেণির) নাম কী হবে, সেটা সরকারের বিবেচনার জন্য মন্ত্রণালয় মতামত পাঠাবে। পিএসসি বা অন্য নামে হতে পারে, এটা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি, শিগগিরই এসব বিষয়ে মতামত মন্ত্রিসভায় পাঠানো হবে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত উন্নীত করে গত ১৮ মে তা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ন্যস্ত করে সরকার।
চলতি বছর পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সমাপনী পরীক্ষা হবে কি না- এ প্রশ্নে তিনি বলেন, চেষ্টা করছি কত দ্রুত এটা (একটি সমাপনী পরীক্ষা রাখার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত) করতে পারি। এখনও ছয় মাস সময় আছে। এ বছরই যেন বাস্তবায়ন করতে পারি সেই চেষ্টা করব। এখন থেকে প্রস্তুতি নিলে এটা বাস্তবায়ন করতে পারব।
এবারের প্রাথমিক সমাপনীর বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত না হলে ক্ষুদে শিক্ষার্থীরা অনিশ্চয়তায় পড়ার কথা মন্ত্রীকে বলা হলে তিনি বলেন, ক্লাস ফাইভের পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, কিন্তু সেই পরীক্ষা না হলে তো কোনো ক্ষতি নেই, ভালো হয়ে তৈরি তো হবে।
পঞ্চম শ্রেণির সমাপনী পরীক্ষা বিলুপ্ত করে প্রাথমিক সমাপনী অষ্টম শ্রেণিতে নেয়া হলেও তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন শিক্ষা বোর্ডগুলোর মাধ্যমেই নেয়া হবে বলেও জানান প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান।