Thursday |
.
সিনেমার নাম: "রেজিস্ট্রেশন করবি
কি না বল"
সাগর আর রেখা একই কলেজে পড়ে।
কলেজের প্রথম
দিন অনিবন্ধিত সিম দিয়ে
মোবাইলে কথা বলতে গিয়ে
ধাক্কা খায় দুজন। চৌধুরী সাহেবের
একমাত্র মেয়ে রেখার
হাত থেকে নিচে পড়ে যায় আইফোন
সিক্স। তারপর সাগর তার নকিয়া
১১১০
মোবাইলটি নিয়ে তুলে দিতে যায়
রেখার ফোন।
চোখে চোখ পরে দুজনের।
লাল্লল্লা
লাল্লা ল্লাল্লা..... গান শুরু হয়।
গানের মধ্যে বান্দরবন, কক্সবাজার
ঘুরে আসার পর শেষদৃশ্যে আবার
সেই
কলেজের বারান্দাতেই চোখে চোখ
পড়া অবস্থায় তাদের দেখা যায়।
পরে
শুরু হয় ভালোলাগা ভালোবাসা।
একসময় তারা জানতে পারে তাদের
দুইজনের সিমই অনিবন্ধিত।
ওওও... বলতে ভুলে গিয়েছিলাম,
চৌধুরী সাহেব আবার বিকাশ এজেন্ট
সাগরের বাবাকে ২০ বছর আগে
অবৈধভাবে সিম বিক্রি না করায়
হত্যা করেছিলো। এর
প্রতিশোধ নিতে আজও ঘুরে বেড়ায়
সাগর।
সাগর আর রেখা বায়োমেট্রিক
পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রেশন করতে
চায়। বাধ সাধে মির্জা সাহেবের
ছেলে জাম্বু। জাম্বু চায় অবৈধ সিম
দিয়েই রেখার সাথে ফোনে কথা
বলতে। কিন্তু রেখা চায়
রেজিস্ট্রেশনকৃত সিম দিয়ে সাগরের
সাথে কথা বলতে।
এর জের ধরে চৌধুরী সাহেব রুমে
বন্দি করে রাখে রেখাকে। ঘরের
ভিতর বসে বসে চোখের জলে বালিশ
ভিজায় রেখা।
ঠিক হয় মির্জা সাহেবের ছেলে
জাম্বুকেই দেয়া হবে রেখার
মোবাইল নাম্বার।
সাগর আসে চৌধুরী সাহেবের
বাসায়। চৌধুরী সাহেব জানতে চায়
কত টাকার বিনিময়ে সাগর রেখাকে
ছাড়া সিম নিবন্ধন করবে।
সাগর বলে ওঠে, "চৌধুরী সাহেব
আমরা গরীব হতে পারি
তাই বলে আমরা সরকারের কথা
অমান্য করি না। আপনি টাকা দিয়ে
আমাদের সিম নিবন্ধন করানো থেকে
বঞ্চিত করতে পারবেন না।"
অন্যদিকে, জাম্বু সাগরের মা'কে
আটকে ফেলে সাগরকে শায়েস্তা
করার জন্য। পরে রেখা আর তার
বাবাকেও আটকে ফেলে মির্জা
সাহেবের ছেলে জাম্বু। তার একটাই
উদ্দেশ্য চৌধুরী সাহেবের সকল
অনিবন্ধিত সিমগুলো হাতিয়ে
নেয়া। কিন্তু সাগর বেঁচে থাকতে
তো এ হতে পারে না।
রেখার এক ডাকে সাগর চলে যায়
জাম্বুর অবৈধ সিমের আস্তানায়,
যেখানে বেঁধে রাখা হয়েছে
সবাইকে। সাগর 'রবি' সিমের মত
আপন
শক্তিতে জ্বলে উঠে, 'গ্রামীনফোন'
এর মত চলো বহুদূর বলে,
'বাংলালিংক'
এর মত নতুন কিছু করার উদ্দেশ্যে,
এবং
'টেলিটকের' মত গ্লাস ভেঙে এসে
হাজির হয়। এরপর হিন্দি সিরিয়ালের
মত সবার মুখ একবার করে দেখানো
হয়।
অতপর শুরু হয় তুমুল মারপিট।
সাগরকে ৪০
ঘুষি দিয়েও কিছু করতে পারে না
গুন্ডারা। সাগরের এক ঘুষিতে শুয়ে
পরে জাম্বুর সব গুন্ডা।
পরে অনিবন্ধিত সিমের চুক্ষা অংশ
দিয়ে জাম্বুকে হত্যা করতে চায়
সাগর। আগমন ঘটে পুলিশের। পুলিশ
বলে
ওঠে, "অনিবন্ধিত সিম নিজের হাতে
তুলে নিবেন না।"
জাম্বুকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ।
তারপর নিজের ভুল বুঝতে পেরে
চৌধুরী সাহেব সাগরের হাতে তুলে
দেয় রেখা আর তার আইফোন
সিক্সকে। অতঃপর তারা একসাথে
সবাই বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
রেজিস্ট্রেশন করে। তারপর সাগর
দৌঁড়ে এসে তার মা'কে বলে, "মা
মা তোমার ছেলে আজ
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
নিবন্ধন
করেছে।" জবাবে তার মা
কাঁদোকাঁদো স্বরে বলে, "আজ যদি
তোর বাবা বেঁচে থাকতো ........"
.
সিনেমার নাম: "রেজিস্ট্রেশন করবি
কি না বল"
সাগর আর রেখা একই কলেজে পড়ে।
কলেজের প্রথম
দিন অনিবন্ধিত সিম দিয়ে
মোবাইলে কথা বলতে গিয়ে
ধাক্কা খায় দুজন। চৌধুরী সাহেবের
একমাত্র মেয়ে রেখার
হাত থেকে নিচে পড়ে যায় আইফোন
সিক্স। তারপর সাগর তার নকিয়া
১১১০
মোবাইলটি নিয়ে তুলে দিতে যায়
রেখার ফোন।
চোখে চোখ পরে দুজনের।
লাল্লল্লা
লাল্লা ল্লাল্লা..... গান শুরু হয়।
গানের মধ্যে বান্দরবন, কক্সবাজার
ঘুরে আসার পর শেষদৃশ্যে আবার
সেই
কলেজের বারান্দাতেই চোখে চোখ
পড়া অবস্থায় তাদের দেখা যায়।
পরে
শুরু হয় ভালোলাগা ভালোবাসা।
একসময় তারা জানতে পারে তাদের
দুইজনের সিমই অনিবন্ধিত।
ওওও... বলতে ভুলে গিয়েছিলাম,
চৌধুরী সাহেব আবার বিকাশ এজেন্ট
সাগরের বাবাকে ২০ বছর আগে
অবৈধভাবে সিম বিক্রি না করায়
হত্যা করেছিলো। এর
প্রতিশোধ নিতে আজও ঘুরে বেড়ায়
সাগর।
সাগর আর রেখা বায়োমেট্রিক
পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রেশন করতে
চায়। বাধ সাধে মির্জা সাহেবের
ছেলে জাম্বু। জাম্বু চায় অবৈধ সিম
দিয়েই রেখার সাথে ফোনে কথা
বলতে। কিন্তু রেখা চায়
রেজিস্ট্রেশনকৃত সিম দিয়ে সাগরের
সাথে কথা বলতে।
এর জের ধরে চৌধুরী সাহেব রুমে
বন্দি করে রাখে রেখাকে। ঘরের
ভিতর বসে বসে চোখের জলে বালিশ
ভিজায় রেখা।
ঠিক হয় মির্জা সাহেবের ছেলে
জাম্বুকেই দেয়া হবে রেখার
মোবাইল নাম্বার।
সাগর আসে চৌধুরী সাহেবের
বাসায়। চৌধুরী সাহেব জানতে চায়
কত টাকার বিনিময়ে সাগর রেখাকে
ছাড়া সিম নিবন্ধন করবে।
সাগর বলে ওঠে, "চৌধুরী সাহেব
আমরা গরীব হতে পারি
তাই বলে আমরা সরকারের কথা
অমান্য করি না। আপনি টাকা দিয়ে
আমাদের সিম নিবন্ধন করানো থেকে
বঞ্চিত করতে পারবেন না।"
অন্যদিকে, জাম্বু সাগরের মা'কে
আটকে ফেলে সাগরকে শায়েস্তা
করার জন্য। পরে রেখা আর তার
বাবাকেও আটকে ফেলে মির্জা
সাহেবের ছেলে জাম্বু। তার একটাই
উদ্দেশ্য চৌধুরী সাহেবের সকল
অনিবন্ধিত সিমগুলো হাতিয়ে
নেয়া। কিন্তু সাগর বেঁচে থাকতে
তো এ হতে পারে না।
রেখার এক ডাকে সাগর চলে যায়
জাম্বুর অবৈধ সিমের আস্তানায়,
যেখানে বেঁধে রাখা হয়েছে
সবাইকে। সাগর 'রবি' সিমের মত
আপন
শক্তিতে জ্বলে উঠে, 'গ্রামীনফোন'
এর মত চলো বহুদূর বলে,
'বাংলালিংক'
এর মত নতুন কিছু করার উদ্দেশ্যে,
এবং
'টেলিটকের' মত গ্লাস ভেঙে এসে
হাজির হয়। এরপর হিন্দি সিরিয়ালের
মত সবার মুখ একবার করে দেখানো
হয়।
অতপর শুরু হয় তুমুল মারপিট।
সাগরকে ৪০
ঘুষি দিয়েও কিছু করতে পারে না
গুন্ডারা। সাগরের এক ঘুষিতে শুয়ে
পরে জাম্বুর সব গুন্ডা।
পরে অনিবন্ধিত সিমের চুক্ষা অংশ
দিয়ে জাম্বুকে হত্যা করতে চায়
সাগর। আগমন ঘটে পুলিশের। পুলিশ
বলে
ওঠে, "অনিবন্ধিত সিম নিজের হাতে
তুলে নিবেন না।"
জাম্বুকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ।
তারপর নিজের ভুল বুঝতে পেরে
চৌধুরী সাহেব সাগরের হাতে তুলে
দেয় রেখা আর তার আইফোন
সিক্সকে। অতঃপর তারা একসাথে
সবাই বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
রেজিস্ট্রেশন করে। তারপর সাগর
দৌঁড়ে এসে তার মা'কে বলে, "মা
মা তোমার ছেলে আজ
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
নিবন্ধন
করেছে।" জবাবে তার মা
কাঁদোকাঁদো স্বরে বলে, "আজ যদি
তোর বাবা বেঁচে থাকতো ........"
.
সিনেমার নাম: "রেজিস্ট্রেশন করবি
কি না বল"
সাগর আর রেখা একই কলেজে পড়ে।
কলেজের প্রথম
দিন অনিবন্ধিত সিম দিয়ে
মোবাইলে কথা বলতে গিয়ে
ধাক্কা খায় দুজন। চৌধুরী সাহেবের
একমাত্র মেয়ে রেখার
হাত থেকে নিচে পড়ে যায় আইফোন
সিক্স। তারপর সাগর তার নকিয়া
১১১০
মোবাইলটি নিয়ে তুলে দিতে যায়
রেখার ফোন।
চোখে চোখ পরে দুজনের।
লাল্লল্লা
লাল্লা ল্লাল্লা..... গান শুরু হয়।
গানের মধ্যে বান্দরবন, কক্সবাজার
ঘুরে আসার পর শেষদৃশ্যে আবার
সেই
কলেজের বারান্দাতেই চোখে চোখ
পড়া অবস্থায় তাদের দেখা যায়।
পরে
শুরু হয় ভালোলাগা ভালোবাসা।
একসময় তারা জানতে পারে তাদের
দুইজনের সিমই অনিবন্ধিত।
ওওও... বলতে ভুলে গিয়েছিলাম,
চৌধুরী সাহেব আবার বিকাশ এজেন্ট
সাগরের বাবাকে ২০ বছর আগে
অবৈধভাবে সিম বিক্রি না করায়
হত্যা করেছিলো। এর
প্রতিশোধ নিতে আজও ঘুরে বেড়ায়
সাগর।
সাগর আর রেখা বায়োমেট্রিক
পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রেশন করতে
চায়। বাধ সাধে মির্জা সাহেবের
ছেলে জাম্বু। জাম্বু চায় অবৈধ সিম
দিয়েই রেখার সাথে ফোনে কথা
বলতে। কিন্তু রেখা চায়
রেজিস্ট্রেশনকৃত সিম দিয়ে সাগরের
সাথে কথা বলতে।
এর জের ধরে চৌধুরী সাহেব রুমে
বন্দি করে রাখে রেখাকে। ঘরের
ভিতর বসে বসে চোখের জলে বালিশ
ভিজায় রেখা।
ঠিক হয় মির্জা সাহেবের ছেলে
জাম্বুকেই দেয়া হবে রেখার
মোবাইল নাম্বার।
সাগর আসে চৌধুরী সাহেবের
বাসায়। চৌধুরী সাহেব জানতে চায়
কত টাকার বিনিময়ে সাগর রেখাকে
ছাড়া সিম নিবন্ধন করবে।
সাগর বলে ওঠে, "চৌধুরী সাহেব
আমরা গরীব হতে পারি
তাই বলে আমরা সরকারের কথা
অমান্য করি না। আপনি টাকা দিয়ে
আমাদের সিম নিবন্ধন করানো থেকে
বঞ্চিত করতে পারবেন না।"
অন্যদিকে, জাম্বু সাগরের মা'কে
আটকে ফেলে সাগরকে শায়েস্তা
করার জন্য। পরে রেখা আর তার
বাবাকেও আটকে ফেলে মির্জা
সাহেবের ছেলে জাম্বু। তার একটাই
উদ্দেশ্য চৌধুরী সাহেবের সকল
অনিবন্ধিত সিমগুলো হাতিয়ে
নেয়া। কিন্তু সাগর বেঁচে থাকতে
তো এ হতে পারে না।
রেখার এক ডাকে সাগর চলে যায়
জাম্বুর অবৈধ সিমের আস্তানায়,
যেখানে বেঁধে রাখা হয়েছে
সবাইকে। সাগর 'রবি' সিমের মত
আপন
শক্তিতে জ্বলে উঠে, 'গ্রামীনফোন'
এর মত চলো বহুদূর বলে,
'বাংলালিংক'
এর মত নতুন কিছু করার উদ্দেশ্যে,
এবং
'টেলিটকের' মত গ্লাস ভেঙে এসে
হাজির হয়। এরপর হিন্দি সিরিয়ালের
মত সবার মুখ একবার করে দেখানো
হয়।
অতপর শুরু হয় তুমুল মারপিট।
সাগরকে ৪০
ঘুষি দিয়েও কিছু করতে পারে না
গুন্ডারা। সাগরের এক ঘুষিতে শুয়ে
পরে জাম্বুর সব গুন্ডা।
পরে অনিবন্ধিত সিমের চুক্ষা অংশ
দিয়ে জাম্বুকে হত্যা করতে চায়
সাগর। আগমন ঘটে পুলিশের। পুলিশ
বলে
ওঠে, "অনিবন্ধিত সিম নিজের হাতে
তুলে নিবেন না।"
জাম্বুকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ।
তারপর নিজের ভুল বুঝতে পেরে
চৌধুরী সাহেব সাগরের হাতে তুলে
দেয় রেখা আর তার আইফোন
সিক্সকে। অতঃপর তারা একসাথে
সবাই বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
রেজিস্ট্রেশন করে। তারপর সাগর
দৌঁড়ে এসে তার মা'কে বলে, "মা
মা তোমার ছেলে আজ
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
নিবন্ধন
করেছে।" জবাবে তার মা
কাঁদোকাঁদো স্বরে বলে, "আজ যদি
তোর বাবা বেঁচে থাকতো ........"
.
সিনেমার নাম: "রেজিস্ট্রেশন করবি
কি না বল"
সাগর আর রেখা একই কলেজে পড়ে।
কলেজের প্রথম
দিন অনিবন্ধিত সিম দিয়ে
মোবাইলে কথা বলতে গিয়ে
ধাক্কা খায় দুজন। চৌধুরী সাহেবের
একমাত্র মেয়ে রেখার
হাত থেকে নিচে পড়ে যায় আইফোন
সিক্স। তারপর সাগর তার নকিয়া
১১১০
মোবাইলটি নিয়ে তুলে দিতে যায়
রেখার ফোন।
চোখে চোখ পরে দুজনের।
লাল্লল্লা
লাল্লা ল্লাল্লা..... গান শুরু হয়।
গানের মধ্যে বান্দরবন, কক্সবাজার
ঘুরে আসার পর শেষদৃশ্যে আবার
সেই
কলেজের বারান্দাতেই চোখে চোখ
পড়া অবস্থায় তাদের দেখা যায়।
পরে
শুরু হয় ভালোলাগা ভালোবাসা।
একসময় তারা জানতে পারে তাদের
দুইজনের সিমই অনিবন্ধিত।
ওওও... বলতে ভুলে গিয়েছিলাম,
চৌধুরী সাহেব আবার বিকাশ এজেন্ট
সাগরের বাবাকে ২০ বছর আগে
অবৈধভাবে সিম বিক্রি না করায়
হত্যা করেছিলো। এর
প্রতিশোধ নিতে আজও ঘুরে বেড়ায়
সাগর।
সাগর আর রেখা বায়োমেট্রিক
পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রেশন করতে
চায়। বাধ সাধে মির্জা সাহেবের
ছেলে জাম্বু। জাম্বু চায় অবৈধ সিম
দিয়েই রেখার সাথে ফোনে কথা
বলতে। কিন্তু রেখা চায়
রেজিস্ট্রেশনকৃত সিম দিয়ে সাগরের
সাথে কথা বলতে।
এর জের ধরে চৌধুরী সাহেব রুমে
বন্দি করে রাখে রেখাকে। ঘরের
ভিতর বসে বসে চোখের জলে বালিশ
ভিজায় রেখা।
ঠিক হয় মির্জা সাহেবের ছেলে
জাম্বুকেই দেয়া হবে রেখার
মোবাইল নাম্বার।
সাগর আসে চৌধুরী সাহেবের
বাসায়। চৌধুরী সাহেব জানতে চায়
কত টাকার বিনিময়ে সাগর রেখাকে
ছাড়া সিম নিবন্ধন করবে।
সাগর বলে ওঠে, "চৌধুরী সাহেব
আমরা গরীব হতে পারি
তাই বলে আমরা সরকারের কথা
অমান্য করি না। আপনি টাকা দিয়ে
আমাদের সিম নিবন্ধন করানো থেকে
বঞ্চিত করতে পারবেন না।"
অন্যদিকে, জাম্বু সাগরের মা'কে
আটকে ফেলে সাগরকে শায়েস্তা
করার জন্য। পরে রেখা আর তার
বাবাকেও আটকে ফেলে মির্জা
সাহেবের ছেলে জাম্বু। তার একটাই
উদ্দেশ্য চৌধুরী সাহেবের সকল
অনিবন্ধিত সিমগুলো হাতিয়ে
নেয়া। কিন্তু সাগর বেঁচে থাকতে
তো এ হতে পারে না।
রেখার এক ডাকে সাগর চলে যায়
জাম্বুর অবৈধ সিমের আস্তানায়,
যেখানে বেঁধে রাখা হয়েছে
সবাইকে। সাগর 'রবি' সিমের মত
আপন
শক্তিতে জ্বলে উঠে, 'গ্রামীনফোন'
এর মত চলো বহুদূর বলে,
'বাংলালিংক'
এর মত নতুন কিছু করার উদ্দেশ্যে,
এবং
'টেলিটকের' মত গ্লাস ভেঙে এসে
হাজির হয়। এরপর হিন্দি সিরিয়ালের
মত সবার মুখ একবার করে দেখানো
হয়।
অতপর শুরু হয় তুমুল মারপিট।
সাগরকে ৪০
ঘুষি দিয়েও কিছু করতে পারে না
গুন্ডারা। সাগরের এক ঘুষিতে শুয়ে
পরে জাম্বুর সব গুন্ডা।
পরে অনিবন্ধিত সিমের চুক্ষা অংশ
দিয়ে জাম্বুকে হত্যা করতে চায়
সাগর। আগমন ঘটে পুলিশের। পুলিশ
বলে
ওঠে, "অনিবন্ধিত সিম নিজের হাতে
তুলে নিবেন না।"
জাম্বুকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ।
তারপর নিজের ভুল বুঝতে পেরে
চৌধুরী সাহেব সাগরের হাতে তুলে
দেয় রেখা আর তার আইফোন
সিক্সকে। অতঃপর তারা একসাথে
সবাই বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
রেজিস্ট্রেশন করে। তারপর সাগর
দৌঁড়ে এসে তার মা'কে বলে, "মা
মা তোমার ছেলে আজ
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
নিবন্ধন
করেছে।" জবাবে তার মা
কাঁদোকাঁদো স্বরে বলে, "আজ যদি
তোর বাবা বেঁচে থাকতো ........"
.
সিনেমার নাম: "রেজিস্ট্রেশন করবি
কি না বল"
সাগর আর রেখা একই কলেজে পড়ে।
কলেজের প্রথম
দিন অনিবন্ধিত সিম দিয়ে
মোবাইলে কথা বলতে গিয়ে
ধাক্কা খায় দুজন। চৌধুরী সাহেবের
একমাত্র মেয়ে রেখার
হাত থেকে নিচে পড়ে যায় আইফোন
সিক্স। তারপর সাগর তার নকিয়া
১১১০
মোবাইলটি নিয়ে তুলে দিতে যায়
রেখার ফোন।
চোখে চোখ পরে দুজনের।
লাল্লল্লা
লাল্লা ল্লাল্লা..... গান শুরু হয়।
গানের মধ্যে বান্দরবন, কক্সবাজার
ঘুরে আসার পর শেষদৃশ্যে আবার
সেই
কলেজের বারান্দাতেই চোখে চোখ
পড়া অবস্থায় তাদের দেখা যায়।
পরে
শুরু হয় ভালোলাগা ভালোবাসা।
একসময় তারা জানতে পারে তাদের
দুইজনের সিমই অনিবন্ধিত।
ওওও... বলতে ভুলে গিয়েছিলাম,
চৌধুরী সাহেব আবার বিকাশ এজেন্ট
সাগরের বাবাকে ২০ বছর আগে
অবৈধভাবে সিম বিক্রি না করায়
হত্যা করেছিলো। এর
প্রতিশোধ নিতে আজও ঘুরে বেড়ায়
সাগর।
সাগর আর রেখা বায়োমেট্রিক
পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রেশন করতে
চায়। বাধ সাধে মির্জা সাহেবের
ছেলে জাম্বু। জাম্বু চায় অবৈধ সিম
দিয়েই রেখার সাথে ফোনে কথা
বলতে। কিন্তু রেখা চায়
রেজিস্ট্রেশনকৃত সিম দিয়ে সাগরের
সাথে কথা বলতে।
এর জের ধরে চৌধুরী সাহেব রুমে
বন্দি করে রাখে রেখাকে। ঘরের
ভিতর বসে বসে চোখের জলে বালিশ
ভিজায় রেখা।
ঠিক হয় মির্জা সাহেবের ছেলে
জাম্বুকেই দেয়া হবে রেখার
মোবাইল নাম্বার।
সাগর আসে চৌধুরী সাহেবের
বাসায়। চৌধুরী সাহেব জানতে চায়
কত টাকার বিনিময়ে সাগর রেখাকে
ছাড়া সিম নিবন্ধন করবে।
সাগর বলে ওঠে, "চৌধুরী সাহেব
আমরা গরীব হতে পারি
তাই বলে আমরা সরকারের কথা
অমান্য করি না। আপনি টাকা দিয়ে
আমাদের সিম নিবন্ধন করানো থেকে
বঞ্চিত করতে পারবেন না।"
অন্যদিকে, জাম্বু সাগরের মা'কে
আটকে ফেলে সাগরকে শায়েস্তা
করার জন্য। পরে রেখা আর তার
বাবাকেও আটকে ফেলে মির্জা
সাহেবের ছেলে জাম্বু। তার একটাই
উদ্দেশ্য চৌধুরী সাহেবের সকল
অনিবন্ধিত সিমগুলো হাতিয়ে
নেয়া। কিন্তু সাগর বেঁচে থাকতে
তো এ হতে পারে না।
রেখার এক ডাকে সাগর চলে যায়
জাম্বুর অবৈধ সিমের আস্তানায়,
যেখানে বেঁধে রাখা হয়েছে
সবাইকে। সাগর 'রবি' সিমের মত
আপন
শক্তিতে জ্বলে উঠে, 'গ্রামীনফোন'
এর মত চলো বহুদূর বলে,
'বাংলালিংক'
এর মত নতুন কিছু করার উদ্দেশ্যে,
এবং
'টেলিটকের' মত গ্লাস ভেঙে এসে
হাজির হয়। এরপর হিন্দি সিরিয়ালের
মত সবার মুখ একবার করে দেখানো
হয়।
অতপর শুরু হয় তুমুল মারপিট।
সাগরকে ৪০
ঘুষি দিয়েও কিছু করতে পারে না
গুন্ডারা। সাগরের এক ঘুষিতে শুয়ে
পরে জাম্বুর সব গুন্ডা।
পরে অনিবন্ধিত সিমের চুক্ষা অংশ
দিয়ে জাম্বুকে হত্যা করতে চায়
সাগর। আগমন ঘটে পুলিশের। পুলিশ
বলে
ওঠে, "অনিবন্ধিত সিম নিজের হাতে
তুলে নিবেন না।"
জাম্বুকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ।
তারপর নিজের ভুল বুঝতে পেরে
চৌধুরী সাহেব সাগরের হাতে তুলে
দেয় রেখা আর তার আইফোন
সিক্সকে। অতঃপর তারা একসাথে
সবাই বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
রেজিস্ট্রেশন করে। তারপর সাগর
দৌঁড়ে এসে তার মা'কে বলে, "মা
মা তোমার ছেলে আজ
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
নিবন্ধন
করেছে।" জবাবে তার মা
কাঁদোকাঁদো স্বরে বলে, "আজ যদি
তোর বাবা বেঁচে থাকতো ........"
.
সিনেমার নাম: "রেজিস্ট্রেশন করবি
কি না বল"
সাগর আর রেখা একই কলেজে পড়ে।
কলেজের প্রথম
দিন অনিবন্ধিত সিম দিয়ে
মোবাইলে কথা বলতে গিয়ে
ধাক্কা খায় দুজন। চৌধুরী সাহেবের
একমাত্র মেয়ে রেখার
হাত থেকে নিচে পড়ে যায় আইফোন
সিক্স। তারপর সাগর তার নকিয়া
১১১০
মোবাইলটি নিয়ে তুলে দিতে যায়
রেখার ফোন।
চোখে চোখ পরে দুজনের।
লাল্লল্লা
লাল্লা ল্লাল্লা..... গান শুরু হয়।
গানের মধ্যে বান্দরবন, কক্সবাজার
ঘুরে আসার পর শেষদৃশ্যে আবার
সেই
কলেজের বারান্দাতেই চোখে চোখ
পড়া অবস্থায় তাদের দেখা যায়।
পরে
শুরু হয় ভালোলাগা ভালোবাসা।
একসময় তারা জানতে পারে তাদের
দুইজনের সিমই অনিবন্ধিত।
ওওও... বলতে ভুলে গিয়েছিলাম,
চৌধুরী সাহেব আবার বিকাশ এজেন্ট
সাগরের বাবাকে ২০ বছর আগে
অবৈধভাবে সিম বিক্রি না করায়
হত্যা করেছিলো। এর
প্রতিশোধ নিতে আজও ঘুরে বেড়ায়
সাগর।
সাগর আর রেখা বায়োমেট্রিক
পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রেশন করতে
চায়। বাধ সাধে মির্জা সাহেবের
ছেলে জাম্বু। জাম্বু চায় অবৈধ সিম
দিয়েই রেখার সাথে ফোনে কথা
বলতে। কিন্তু রেখা চায়
রেজিস্ট্রেশনকৃত সিম দিয়ে সাগরের
সাথে কথা বলতে।
এর জের ধরে চৌধুরী সাহেব রুমে
বন্দি করে রাখে রেখাকে। ঘরের
ভিতর বসে বসে চোখের জলে বালিশ
ভিজায় রেখা।
ঠিক হয় মির্জা সাহেবের ছেলে
জাম্বুকেই দেয়া হবে রেখার
মোবাইল নাম্বার।
সাগর আসে চৌধুরী সাহেবের
বাসায়। চৌধুরী সাহেব জানতে চায়
কত টাকার বিনিময়ে সাগর রেখাকে
ছাড়া সিম নিবন্ধন করবে।
সাগর বলে ওঠে, "চৌধুরী সাহেব
আমরা গরীব হতে পারি
তাই বলে আমরা সরকারের কথা
অমান্য করি না। আপনি টাকা দিয়ে
আমাদের সিম নিবন্ধন করানো থেকে
বঞ্চিত করতে পারবেন না।"
অন্যদিকে, জাম্বু সাগরের মা'কে
আটকে ফেলে সাগরকে শায়েস্তা
করার জন্য। পরে রেখা আর তার
বাবাকেও আটকে ফেলে মির্জা
সাহেবের ছেলে জাম্বু। তার একটাই
উদ্দেশ্য চৌধুরী সাহেবের সকল
অনিবন্ধিত সিমগুলো হাতিয়ে
নেয়া। কিন্তু সাগর বেঁচে থাকতে
তো এ হতে পারে না।
রেখার এক ডাকে সাগর চলে যায়
জাম্বুর অবৈধ সিমের আস্তানায়,
যেখানে বেঁধে রাখা হয়েছে
সবাইকে। সাগর 'রবি' সিমের মত
আপন
শক্তিতে জ্বলে উঠে, 'গ্রামীনফোন'
এর মত চলো বহুদূর বলে,
'বাংলালিংক'
এর মত নতুন কিছু করার উদ্দেশ্যে,
এবং
'টেলিটকের' মত গ্লাস ভেঙে এসে
হাজির হয়। এরপর হিন্দি সিরিয়ালের
মত সবার মুখ একবার করে দেখানো
হয়।
অতপর শুরু হয় তুমুল মারপিট।
সাগরকে ৪০
ঘুষি দিয়েও কিছু করতে পারে না
গুন্ডারা। সাগরের এক ঘুষিতে শুয়ে
পরে জাম্বুর সব গুন্ডা।
পরে অনিবন্ধিত সিমের চুক্ষা অংশ
দিয়ে জাম্বুকে হত্যা করতে চায়
সাগর। আগমন ঘটে পুলিশের। পুলিশ
বলে
ওঠে, "অনিবন্ধিত সিম নিজের হাতে
তুলে নিবেন না।"
জাম্বুকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ।
তারপর নিজের ভুল বুঝতে পেরে
চৌধুরী সাহেব সাগরের হাতে তুলে
দেয় রেখা আর তার আইফোন
সিক্সকে। অতঃপর তারা একসাথে
সবাই বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
রেজিস্ট্রেশন করে। তারপর সাগর
দৌঁড়ে এসে তার মা'কে বলে, "মা
মা তোমার ছেলে আজ
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
নিবন্ধন
করেছে।" জবাবে তার মা
কাঁদোকাঁদো স্বরে বলে, "আজ যদি
তোর বাবা বেঁচে থাকতো ........"
.
সিনেমার নাম: "রেজিস্ট্রেশন করবি
কি না বল"
সাগর আর রেখা একই কলেজে পড়ে।
কলেজের প্রথম
দিন অনিবন্ধিত সিম দিয়ে
মোবাইলে কথা বলতে গিয়ে
ধাক্কা খায় দুজন। চৌধুরী সাহেবের
একমাত্র মেয়ে রেখার
হাত থেকে নিচে পড়ে যায় আইফোন
সিক্স। তারপর সাগর তার নকিয়া
১১১০
মোবাইলটি নিয়ে তুলে দিতে যায়
রেখার ফোন।
চোখে চোখ পরে দুজনের।
লাল্লল্লা
লাল্লা ল্লাল্লা..... গান শুরু হয়।
গানের মধ্যে বান্দরবন, কক্সবাজার
ঘুরে আসার পর শেষদৃশ্যে আবার
সেই
কলেজের বারান্দাতেই চোখে চোখ
পড়া অবস্থায় তাদের দেখা যায়।
পরে
শুরু হয় ভালোলাগা ভালোবাসা।
একসময় তারা জানতে পারে তাদের
দুইজনের সিমই অনিবন্ধিত।
ওওও... বলতে ভুলে গিয়েছিলাম,
চৌধুরী সাহেব আবার বিকাশ এজেন্ট
সাগরের বাবাকে ২০ বছর আগে
অবৈধভাবে সিম বিক্রি না করায়
হত্যা করেছিলো। এর
প্রতিশোধ নিতে আজও ঘুরে বেড়ায়
সাগর।
সাগর আর রেখা বায়োমেট্রিক
পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রেশন করতে
চায়। বাধ সাধে মির্জা সাহেবের
ছেলে জাম্বু। জাম্বু চায় অবৈধ সিম
দিয়েই রেখার সাথে ফোনে কথা
বলতে। কিন্তু রেখা চায়
রেজিস্ট্রেশনকৃত সিম দিয়ে সাগরের
সাথে কথা বলতে।
এর জের ধরে চৌধুরী সাহেব রুমে
বন্দি করে রাখে রেখাকে। ঘরের
ভিতর বসে বসে চোখের জলে বালিশ
ভিজায় রেখা।
ঠিক হয় মির্জা সাহেবের ছেলে
জাম্বুকেই দেয়া হবে রেখার
মোবাইল নাম্বার।
সাগর আসে চৌধুরী সাহেবের
বাসায়। চৌধুরী সাহেব জানতে চায়
কত টাকার বিনিময়ে সাগর রেখাকে
ছাড়া সিম নিবন্ধন করবে।
সাগর বলে ওঠে, "চৌধুরী সাহেব
আমরা গরীব হতে পারি
তাই বলে আমরা সরকারের কথা
অমান্য করি না। আপনি টাকা দিয়ে
আমাদের সিম নিবন্ধন করানো থেকে
বঞ্চিত করতে পারবেন না।"
অন্যদিকে, জাম্বু সাগরের মা'কে
আটকে ফেলে সাগরকে শায়েস্তা
করার জন্য। পরে রেখা আর তার
বাবাকেও আটকে ফেলে মির্জা
সাহেবের ছেলে জাম্বু। তার একটাই
উদ্দেশ্য চৌধুরী সাহেবের সকল
অনিবন্ধিত সিমগুলো হাতিয়ে
নেয়া। কিন্তু সাগর বেঁচে থাকতে
তো এ হতে পারে না।
রেখার এক ডাকে সাগর চলে যায়
জাম্বুর অবৈধ সিমের আস্তানায়,
যেখানে বেঁধে রাখা হয়েছে
সবাইকে। সাগর 'রবি' সিমের মত
আপন
শক্তিতে জ্বলে উঠে, 'গ্রামীনফোন'
এর মত চলো বহুদূর বলে,
'বাংলালিংক'
এর মত নতুন কিছু করার উদ্দেশ্যে,
এবং
'টেলিটকের' মত গ্লাস ভেঙে এসে
হাজির হয়। এরপর হিন্দি সিরিয়ালের
মত সবার মুখ একবার করে দেখানো
হয়।
অতপর শুরু হয় তুমুল মারপিট।
সাগরকে ৪০
ঘুষি দিয়েও কিছু করতে পারে না
গুন্ডারা। সাগরের এক ঘুষিতে শুয়ে
পরে জাম্বুর সব গুন্ডা।
পরে অনিবন্ধিত সিমের চুক্ষা অংশ
দিয়ে জাম্বুকে হত্যা করতে চায়
সাগর। আগমন ঘটে পুলিশের। পুলিশ
বলে
ওঠে, "অনিবন্ধিত সিম নিজের হাতে
তুলে নিবেন না।"
জাম্বুকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ।
তারপর নিজের ভুল বুঝতে পেরে
চৌধুরী সাহেব সাগরের হাতে তুলে
দেয় রেখা আর তার আইফোন
সিক্সকে। অতঃপর তারা একসাথে
সবাই বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
রেজিস্ট্রেশন করে। তারপর সাগর
দৌঁড়ে এসে তার মা'কে বলে, "মা
মা তোমার ছেলে আজ
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
নিবন্ধন
করেছে।" জবাবে তার মা
কাঁদোকাঁদো স্বরে বলে, "আজ যদি
তোর বাবা বেঁচে থাকতো ........"
.
সিনেমার নাম: "রেজিস্ট্রেশন করবি
কি না বল"
সাগর আর রেখা একই কলেজে পড়ে।
কলেজের প্রথম
দিন অনিবন্ধিত সিম দিয়ে
মোবাইলে কথা বলতে গিয়ে
ধাক্কা খায় দুজন। চৌধুরী সাহেবের
একমাত্র মেয়ে রেখার
হাত থেকে নিচে পড়ে যায় আইফোন
সিক্স। তারপর সাগর তার নকিয়া
১১১০
মোবাইলটি নিয়ে তুলে দিতে যায়
রেখার ফোন।
চোখে চোখ পরে দুজনের।
লাল্লল্লা
লাল্লা ল্লাল্লা..... গান শুরু হয়।
গানের মধ্যে বান্দরবন, কক্সবাজার
ঘুরে আসার পর শেষদৃশ্যে আবার
সেই
কলেজের বারান্দাতেই চোখে চোখ
পড়া অবস্থায় তাদের দেখা যায়।
পরে
শুরু হয় ভালোলাগা ভালোবাসা।
একসময় তারা জানতে পারে তাদের
দুইজনের সিমই অনিবন্ধিত।
ওওও... বলতে ভুলে গিয়েছিলাম,
চৌধুরী সাহেব আবার বিকাশ এজেন্ট
সাগরের বাবাকে ২০ বছর আগে
অবৈধভাবে সিম বিক্রি না করায়
হত্যা করেছিলো। এর
প্রতিশোধ নিতে আজও ঘুরে বেড়ায়
সাগর।
সাগর আর রেখা বায়োমেট্রিক
পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রেশন করতে
চায়। বাধ সাধে মির্জা সাহেবের
ছেলে জাম্বু। জাম্বু চায় অবৈধ সিম
দিয়েই রেখার সাথে ফোনে কথা
বলতে। কিন্তু রেখা চায়
রেজিস্ট্রেশনকৃত সিম দিয়ে সাগরের
সাথে কথা বলতে।
এর জের ধরে চৌধুরী সাহেব রুমে
বন্দি করে রাখে রেখাকে। ঘরের
ভিতর বসে বসে চোখের জলে বালিশ
ভিজায় রেখা।
ঠিক হয় মির্জা সাহেবের ছেলে
জাম্বুকেই দেয়া হবে রেখার
মোবাইল নাম্বার।
সাগর আসে চৌধুরী সাহেবের
বাসায়। চৌধুরী সাহেব জানতে চায়
কত টাকার বিনিময়ে সাগর রেখাকে
ছাড়া সিম নিবন্ধন করবে।
সাগর বলে ওঠে, "চৌধুরী সাহেব
আমরা গরীব হতে পারি
তাই বলে আমরা সরকারের কথা
অমান্য করি না। আপনি টাকা দিয়ে
আমাদের সিম নিবন্ধন করানো থেকে
বঞ্চিত করতে পারবেন না।"
অন্যদিকে, জাম্বু সাগরের মা'কে
আটকে ফেলে সাগরকে শায়েস্তা
করার জন্য। পরে রেখা আর তার
বাবাকেও আটকে ফেলে মির্জা
সাহেবের ছেলে জাম্বু। তার একটাই
উদ্দেশ্য চৌধুরী সাহেবের সকল
অনিবন্ধিত সিমগুলো হাতিয়ে
নেয়া। কিন্তু সাগর বেঁচে থাকতে
তো এ হতে পারে না।
রেখার এক ডাকে সাগর চলে যায়
জাম্বুর অবৈধ সিমের আস্তানায়,
যেখানে বেঁধে রাখা হয়েছে
সবাইকে। সাগর 'রবি' সিমের মত
আপন
শক্তিতে জ্বলে উঠে, 'গ্রামীনফোন'
এর মত চলো বহুদূর বলে,
'বাংলালিংক'
এর মত নতুন কিছু করার উদ্দেশ্যে,
এবং
'টেলিটকের' মত গ্লাস ভেঙে এসে
হাজির হয়। এরপর হিন্দি সিরিয়ালের
মত সবার মুখ একবার করে দেখানো
হয়।
অতপর শুরু হয় তুমুল মারপিট।
সাগরকে ৪০
ঘুষি দিয়েও কিছু করতে পারে না
গুন্ডারা। সাগরের এক ঘুষিতে শুয়ে
পরে জাম্বুর সব গুন্ডা।
পরে অনিবন্ধিত সিমের চুক্ষা অংশ
দিয়ে জাম্বুকে হত্যা করতে চায়
সাগর। আগমন ঘটে পুলিশের। পুলিশ
বলে
ওঠে, "অনিবন্ধিত সিম নিজের হাতে
তুলে নিবেন না।"
জাম্বুকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ।
তারপর নিজের ভুল বুঝতে পেরে
চৌধুরী সাহেব সাগরের হাতে তুলে
দেয় রেখা আর তার আইফোন
সিক্সকে। অতঃপর তারা একসাথে
সবাই বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
রেজিস্ট্রেশন করে। তারপর সাগর
দৌঁড়ে এসে তার মা'কে বলে, "মা
মা তোমার ছেলে আজ
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
নিবন্ধন
করেছে।" জবাবে তার মা
কাঁদোকাঁদো স্বরে বলে, "আজ যদি
তোর বাবা বেঁচে থাকতো ........"
.
সিনেমার নাম: "রেজিস্ট্রেশন করবি
কি না বল"
সাগর আর রেখা একই কলেজে পড়ে।
কলেজের প্রথম
দিন অনিবন্ধিত সিম দিয়ে
মোবাইলে কথা বলতে গিয়ে
ধাক্কা খায় দুজন। চৌধুরী সাহেবের
একমাত্র মেয়ে রেখার
হাত থেকে নিচে পড়ে যায় আইফোন
সিক্স। তারপর সাগর তার নকিয়া
১১১০
মোবাইলটি নিয়ে তুলে দিতে যায়
রেখার ফোন।
চোখে চোখ পরে দুজনের।
লাল্লল্লা
লাল্লা ল্লাল্লা..... গান শুরু হয়।
গানের মধ্যে বান্দরবন, কক্সবাজার
ঘুরে আসার পর শেষদৃশ্যে আবার
সেই
কলেজের বারান্দাতেই চোখে চোখ
পড়া অবস্থায় তাদের দেখা যায়।
পরে
শুরু হয় ভালোলাগা ভালোবাসা।
একসময় তারা জানতে পারে তাদের
দুইজনের সিমই অনিবন্ধিত।
ওওও... বলতে ভুলে গিয়েছিলাম,
চৌধুরী সাহেব আবার বিকাশ এজেন্ট
সাগরের বাবাকে ২০ বছর আগে
অবৈধভাবে সিম বিক্রি না করায়
হত্যা করেছিলো। এর
প্রতিশোধ নিতে আজও ঘুরে বেড়ায়
সাগর।
সাগর আর রেখা বায়োমেট্রিক
পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রেশন করতে
চায়। বাধ সাধে মির্জা সাহেবের
ছেলে জাম্বু। জাম্বু চায় অবৈধ সিম
দিয়েই রেখার সাথে ফোনে কথা
বলতে। কিন্তু রেখা চায়
রেজিস্ট্রেশনকৃত সিম দিয়ে সাগরের
সাথে কথা বলতে।
এর জের ধরে চৌধুরী সাহেব রুমে
বন্দি করে রাখে রেখাকে। ঘরের
ভিতর বসে বসে চোখের জলে বালিশ
ভিজায় রেখা।
ঠিক হয় মির্জা সাহেবের ছেলে
জাম্বুকেই দেয়া হবে রেখার
মোবাইল নাম্বার।
সাগর আসে চৌধুরী সাহেবের
বাসায়। চৌধুরী সাহেব জানতে চায়
কত টাকার বিনিময়ে সাগর রেখাকে
ছাড়া সিম নিবন্ধন করবে।
সাগর বলে ওঠে, "চৌধুরী সাহেব
আমরা গরীব হতে পারি
তাই বলে আমরা সরকারের কথা
অমান্য করি না। আপনি টাকা দিয়ে
আমাদের সিম নিবন্ধন করানো থেকে
বঞ্চিত করতে পারবেন না।"
অন্যদিকে, জাম্বু সাগরের মা'কে
আটকে ফেলে সাগরকে শায়েস্তা
করার জন্য। পরে রেখা আর তার
বাবাকেও আটকে ফেলে মির্জা
সাহেবের ছেলে জাম্বু। তার একটাই
উদ্দেশ্য চৌধুরী সাহেবের সকল
অনিবন্ধিত সিমগুলো হাতিয়ে
নেয়া। কিন্তু সাগর বেঁচে থাকতে
তো এ হতে পারে না।
রেখার এক ডাকে সাগর চলে যায়
জাম্বুর অবৈধ সিমের আস্তানায়,
যেখানে বেঁধে রাখা হয়েছে
সবাইকে। সাগর 'রবি' সিমের মত
আপন
শক্তিতে জ্বলে উঠে, 'গ্রামীনফোন'
এর মত চলো বহুদূর বলে,
'বাংলালিংক'
এর মত নতুন কিছু করার উদ্দেশ্যে,
এবং
'টেলিটকের' মত গ্লাস ভেঙে এসে
হাজির হয়। এরপর হিন্দি সিরিয়ালের
মত সবার মুখ একবার করে দেখানো
হয়।
অতপর শুরু হয় তুমুল মারপিট।
সাগরকে ৪০
ঘুষি দিয়েও কিছু করতে পারে না
গুন্ডারা। সাগরের এক ঘুষিতে শুয়ে
পরে জাম্বুর সব গুন্ডা।
পরে অনিবন্ধিত সিমের চুক্ষা অংশ
দিয়ে জাম্বুকে হত্যা করতে চায়
সাগর। আগমন ঘটে পুলিশের। পুলিশ
বলে
ওঠে, "অনিবন্ধিত সিম নিজের হাতে
তুলে নিবেন না।"
জাম্বুকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ।
তারপর নিজের ভুল বুঝতে পেরে
চৌধুরী সাহেব সাগরের হাতে তুলে
দেয় রেখা আর তার আইফোন
সিক্সকে। অতঃপর তারা একসাথে
সবাই বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
রেজিস্ট্রেশন করে। তারপর সাগর
দৌঁড়ে এসে তার মা'কে বলে, "মা
মা তোমার ছেলে আজ
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
নিবন্ধন
করেছে।" জবাবে তার মা
কাঁদোকাঁদো স্বরে বলে, "আজ যদি
তোর বাবা বেঁচে থাকতো ........"
.
সিনেমার নাম: "রেজিস্ট্রেশন করবি
কি না বল"
সাগর আর রেখা একই কলেজে পড়ে।
কলেজের প্রথম
দিন অনিবন্ধিত সিম দিয়ে
মোবাইলে কথা বলতে গিয়ে
ধাক্কা খায় দুজন। চৌধুরী সাহেবের
একমাত্র মেয়ে রেখার
হাত থেকে নিচে পড়ে যায় আইফোন
সিক্স। তারপর সাগর তার নকিয়া
১১১০
মোবাইলটি নিয়ে তুলে দিতে যায়
রেখার ফোন।
চোখে চোখ পরে দুজনের।
লাল্লল্লা
লাল্লা ল্লাল্লা..... গান শুরু হয়।
গানের মধ্যে বান্দরবন, কক্সবাজার
ঘুরে আসার পর শেষদৃশ্যে আবার
সেই
কলেজের বারান্দাতেই চোখে চোখ
পড়া অবস্থায় তাদের দেখা যায়।
পরে
শুরু হয় ভালোলাগা ভালোবাসা।
একসময় তারা জানতে পারে তাদের
দুইজনের সিমই অনিবন্ধিত।
ওওও... বলতে ভুলে গিয়েছিলাম,
চৌধুরী সাহেব আবার বিকাশ এজেন্ট
সাগরের বাবাকে ২০ বছর আগে
অবৈধভাবে সিম বিক্রি না করায়
হত্যা করেছিলো। এর
প্রতিশোধ নিতে আজও ঘুরে বেড়ায়
সাগর।
সাগর আর রেখা বায়োমেট্রিক
পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রেশন করতে
চায়। বাধ সাধে মির্জা সাহেবের
ছেলে জাম্বু। জাম্বু চায় অবৈধ সিম
দিয়েই রেখার সাথে ফোনে কথা
বলতে। কিন্তু রেখা চায়
রেজিস্ট্রেশনকৃত সিম দিয়ে সাগরের
সাথে কথা বলতে।
এর জের ধরে চৌধুরী সাহেব রুমে
বন্দি করে রাখে রেখাকে। ঘরের
ভিতর বসে বসে চোখের জলে বালিশ
ভিজায় রেখা।
ঠিক হয় মির্জা সাহেবের ছেলে
জাম্বুকেই দেয়া হবে রেখার
মোবাইল নাম্বার।
সাগর আসে চৌধুরী সাহেবের
বাসায়। চৌধুরী সাহেব জানতে চায়
কত টাকার বিনিময়ে সাগর রেখাকে
ছাড়া সিম নিবন্ধন করবে।
সাগর বলে ওঠে, "চৌধুরী সাহেব
আমরা গরীব হতে পারি
তাই বলে আমরা সরকারের কথা
অমান্য করি না। আপনি টাকা দিয়ে
আমাদের সিম নিবন্ধন করানো থেকে
বঞ্চিত করতে পারবেন না।"
অন্যদিকে, জাম্বু সাগরের মা'কে
আটকে ফেলে সাগরকে শায়েস্তা
করার জন্য। পরে রেখা আর তার
বাবাকেও আটকে ফেলে মির্জা
সাহেবের ছেলে জাম্বু। তার একটাই
উদ্দেশ্য চৌধুরী সাহেবের সকল
অনিবন্ধিত সিমগুলো হাতিয়ে
নেয়া। কিন্তু সাগর বেঁচে থাকতে
তো এ হতে পারে না।
রেখার এক ডাকে সাগর চলে যায়
জাম্বুর অবৈধ সিমের আস্তানায়,
যেখানে বেঁধে রাখা হয়েছে
সবাইকে। সাগর 'রবি' সিমের মত
আপন
শক্তিতে জ্বলে উঠে, 'গ্রামীনফোন'
এর মত চলো বহুদূর বলে,
'বাংলালিংক'
এর মত নতুন কিছু করার উদ্দেশ্যে,
এবং
'টেলিটকের' মত গ্লাস ভেঙে এসে
হাজির হয়। এরপর হিন্দি সিরিয়ালের
মত সবার মুখ একবার করে দেখানো
হয়।
অতপর শুরু হয় তুমুল মারপিট।
সাগরকে ৪০
ঘুষি দিয়েও কিছু করতে পারে না
গুন্ডারা। সাগরের এক ঘুষিতে শুয়ে
পরে জাম্বুর সব গুন্ডা।
পরে অনিবন্ধিত সিমের চুক্ষা অংশ
দিয়ে জাম্বুকে হত্যা করতে চায়
সাগর। আগমন ঘটে পুলিশের। পুলিশ
বলে
ওঠে, "অনিবন্ধিত সিম নিজের হাতে
তুলে নিবেন না।"
জাম্বুকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ।
তারপর নিজের ভুল বুঝতে পেরে
চৌধুরী সাহেব সাগরের হাতে তুলে
দেয় রেখা আর তার আইফোন
সিক্সকে। অতঃপর তারা একসাথে
সবাই বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
রেজিস্ট্রেশন করে। তারপর সাগর
দৌঁড়ে এসে তার মা'কে বলে, "মা
মা তোমার ছেলে আজ
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
নিবন্ধন
করেছে।" জবাবে তার মা
কাঁদোকাঁদো স্বরে বলে, "আজ যদি
তোর বাবা বেঁচে থাকতো ........"
.
সিনেমার নাম: "রেজিস্ট্রেশন করবি
কি না বল"
সাগর আর রেখা একই কলেজে পড়ে।
কলেজের প্রথম
দিন অনিবন্ধিত সিম দিয়ে
মোবাইলে কথা বলতে গিয়ে
ধাক্কা খায় দুজন। চৌধুরী সাহেবের
একমাত্র মেয়ে রেখার
হাত থেকে নিচে পড়ে যায় আইফোন
সিক্স। তারপর সাগর তার নকিয়া
১১১০
মোবাইলটি নিয়ে তুলে দিতে যায়
রেখার ফোন।
চোখে চোখ পরে দুজনের।
লাল্লল্লা
লাল্লা ল্লাল্লা..... গান শুরু হয়।
গানের মধ্যে বান্দরবন, কক্সবাজার
ঘুরে আসার পর শেষদৃশ্যে আবার
সেই
কলেজের বারান্দাতেই চোখে চোখ
পড়া অবস্থায় তাদের দেখা যায়।
পরে
শুরু হয় ভালোলাগা ভালোবাসা।
একসময় তারা জানতে পারে তাদের
দুইজনের সিমই অনিবন্ধিত।
ওওও... বলতে ভুলে গিয়েছিলাম,
চৌধুরী সাহেব আবার বিকাশ এজেন্ট
সাগরের বাবাকে ২০ বছর আগে
অবৈধভাবে সিম বিক্রি না করায়
হত্যা করেছিলো। এর
প্রতিশোধ নিতে আজও ঘুরে বেড়ায়
সাগর।
সাগর আর রেখা বায়োমেট্রিক
পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রেশন করতে
চায়। বাধ সাধে মির্জা সাহেবের
ছেলে জাম্বু। জাম্বু চায় অবৈধ সিম
দিয়েই রেখার সাথে ফোনে কথা
বলতে। কিন্তু রেখা চায়
রেজিস্ট্রেশনকৃত সিম দিয়ে সাগরের
সাথে কথা বলতে।
এর জের ধরে চৌধুরী সাহেব রুমে
বন্দি করে রাখে রেখাকে। ঘরের
ভিতর বসে বসে চোখের জলে বালিশ
ভিজায় রেখা।
ঠিক হয় মির্জা সাহেবের ছেলে
জাম্বুকেই দেয়া হবে রেখার
মোবাইল নাম্বার।
সাগর আসে চৌধুরী সাহেবের
বাসায়। চৌধুরী সাহেব জানতে চায়
কত টাকার বিনিময়ে সাগর রেখাকে
ছাড়া সিম নিবন্ধন করবে।
সাগর বলে ওঠে, "চৌধুরী সাহেব
আমরা গরীব হতে পারি
তাই বলে আমরা সরকারের কথা
অমান্য করি না। আপনি টাকা দিয়ে
আমাদের সিম নিবন্ধন করানো থেকে
বঞ্চিত করতে পারবেন না।"
অন্যদিকে, জাম্বু সাগরের মা'কে
আটকে ফেলে সাগরকে শায়েস্তা
করার জন্য। পরে রেখা আর তার
বাবাকেও আটকে ফেলে মির্জা
সাহেবের ছেলে জাম্বু। তার একটাই
উদ্দেশ্য চৌধুরী সাহেবের সকল
অনিবন্ধিত সিমগুলো হাতিয়ে
নেয়া। কিন্তু সাগর বেঁচে থাকতে
তো এ হতে পারে না।
রেখার এক ডাকে সাগর চলে যায়
জাম্বুর অবৈধ সিমের আস্তানায়,
যেখানে বেঁধে রাখা হয়েছে
সবাইকে। সাগর 'রবি' সিমের মত
আপন
শক্তিতে জ্বলে উঠে, 'গ্রামীনফোন'
এর মত চলো বহুদূর বলে,
'বাংলালিংক'
এর মত নতুন কিছু করার উদ্দেশ্যে,
এবং
'টেলিটকের' মত গ্লাস ভেঙে এসে
হাজির হয়। এরপর হিন্দি সিরিয়ালের
মত সবার মুখ একবার করে দেখানো
হয়।
অতপর শুরু হয় তুমুল মারপিট।
সাগরকে ৪০
ঘুষি দিয়েও কিছু করতে পারে না
গুন্ডারা। সাগরের এক ঘুষিতে শুয়ে
পরে জাম্বুর সব গুন্ডা।
পরে অনিবন্ধিত সিমের চুক্ষা অংশ
দিয়ে জাম্বুকে হত্যা করতে চায়
সাগর। আগমন ঘটে পুলিশের। পুলিশ
বলে
ওঠে, "অনিবন্ধিত সিম নিজের হাতে
তুলে নিবেন না।"
জাম্বুকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ।
তারপর নিজের ভুল বুঝতে পেরে
চৌধুরী সাহেব সাগরের হাতে তুলে
দেয় রেখা আর তার আইফোন
সিক্সকে। অতঃপর তারা একসাথে
সবাই বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
রেজিস্ট্রেশন করে। তারপর সাগর
দৌঁড়ে এসে তার মা'কে বলে, "মা
মা তোমার ছেলে আজ
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম
নিবন্ধন
করেছে।" জবাবে তার মা
কাঁদোকাঁদো স্বরে বলে, "আজ যদি
তোর বাবা বেঁচে থাকতো ........"